চিনি নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য, এটাকে বাদ দেয়ার অপশন আমাদের হাতে নেই, কিন্তু আমরা চাইলে ভালো কিছু খুঁজে নিতে পারি। আমাদের চিনি
সরাসরি আখের রস থেকে তৈরি হয়, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে তৈরি করা হয়। এই চিনি আপনি নিজের জন্য শতভাগ সেইফ ধরে নিয়ে ব্যাবহার করতে পারেন।
লাল চিনির গুণ:
১. সাদা চিনির তুলনায় বেশি পুষ্টিকর: লাল চিনি আংশিকভাবে পরিশোধিত হয়, যার মানে এটিতে সাদা চিনির তুলনায় বেশি খনিজ এবং ভিটামিন থাকে। এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
২. গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম: গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) সাদা চিনির তুলনায় কম। এর মানে হল এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না।
৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: এই চিনিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৪. হজমে সহায়তা করে: লাল চিনিতে থাকা মল্যাসেস হজমে সহায়তা করতে পারে।
৫. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: এই চিনিতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
৬. শক্তির উৎস: শক্তির একটি ভালো উৎস।
৭. ব্যবহারের বহুমুখিতা: বেকিং, রান্না এবং পানীয় মিষ্টি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
৮. স্বাদ: লাল চিনির স্বাদ সাদা চিনির তুলনায় বেশি সমৃদ্ধ এবং জটিল।
৯. আর্দ্রতা: সাদা চিনির তুলনায় বেশি আর্দ্র, যা বেকড পণ্যগুলিকে আরও নরম এবং আর্দ্র রাখতে সাহায্য করতে পারে।
১০. স্বাস্থ্যকর বিকল্প: সাদা চিনির একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প।
লাল চিনি কেনার সময়:
- রঙ এবং টেক্সচার পরীক্ষা করুন। উজ্জ্বল লাল রঙের এবং মসৃণ টেক্সচারের হওয়া উচিত।
- উপাদান তালিকা পরীক্ষা করুন। শুধুমাত্র আখের রস থাকা উচিত।
- মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ পরীক্ষা করুন।
লাল চিনি সংরক্ষণ:
- বাতাস ঢোকার ফাঁক বন্ধ করে শীতল, শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন।
- সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে কয়েক মাস ভালো থাকবে।
Reviews
There are no reviews yet.